কিছু স্থির তরঙ্গ
১. টানা তারের কম্পন
২. সুরেলী কাঁটার স্পন্দন
৩. স্পিকারের পর্দার কম্পন
৪. শ্রবনের ক্ষেত্রে কানের পর্দার কম্পন
৫. ভোকাল কর্ডের কম্পন
৬. ফ্যানের পাখার ঘূর্ণন
৭. দোলকের দোলন
৮. পরমাণুর কক্ষপথে ইলেক্ট্রণের আবর্তন
৯. অণুতে উপাদান পরমাণুর কম্পন
১০. হৃদয়ের কম্পন
১১. ফুসফুসের স্কুইজিং (সংকোচন প্রসারণ)
১২. ঢোলকের, তবলার পর্দার কম্পন
১৩. স্পিন
১৪.
তরঙ্গ গঠণের জন্য উক্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে শক্তির দরকার কি না?
১. টানা তারের কম্পন
২. সুরেলী কাঁটার স্পন্দন
৩. স্পিকারের পর্দার কম্পন
৪. শ্রবনের ক্ষেত্রে কানের পর্দার কম্পন
৫. ভোকাল কর্ডের কম্পন
৬. ফ্যানের পাখার ঘূর্ণন
৭. দোলকের দোলন
৮. পরমাণুর কক্ষপথে ইলেক্ট্রণের আবর্তন
৯. অণুতে উপাদান পরমাণুর কম্পন
১০. হৃদয়ের কম্পন
১১. ফুসফুসের স্কুইজিং (সংকোচন প্রসারণ)
১২. ঢোলকের, তবলার পর্দার কম্পন
১৩. স্পিন
১৪.
তরঙ্গ গঠণের জন্য উক্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে শক্তির দরকার কি না?
এসবে সাধারণত তরঙ্গের close end reflection উৎপন্ন হয়। একটা পূর্ণ দোলন দেওয়ার পর উৎসের কম্পন বন্ধ করলে 'স্থির তরঙ্গে' তরঙ্গ আজীবন প্রবাহমান থাকার কথা ।কারণ স্থির তরঙ্গে এনার্জি ট্রাপ হয়। কিন্তু তা হয়না কারণ ১। বাতাস স্থিতিস্থাপক মাধ্যম হওয়ায় তরঙ্গ বাতাসের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় ।
ReplyDelete২। মাধ্যমের কণাসমূহের পারস্পরিক ঘর্ষণ বলের কারণে তরঙ্গের ফ্লো স্টপ হয়ে যায় ।
পতাকায় দেখা যায় open end reflection। এখানেও স্থির তরঙ্গ তৈরি হয় ।
একারণে আপনি চাঁদে পতাকায় একবার দোলন সৃষ্টি করলে সেটি অনেক বছর কম্পনশীল থাকবে। কারণ - চাঁদে বাতাস নেই ,পতাকার আভ্যন্তরীণ কণাগুলোর সংঘর্ষ খুব কম।
চাঁদে গীটারের তারে একটা দোলন দেওয়া হলে সেটি পৃথিবীতে আসার আগ পর্যন্ত কাঁপতে থাকবে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের নাগাল পাওয়ার সাথে সাথেই টুং করে একটা সাউন্ড হয়ে কম্পন বন্ধ হয়ে যাবে।