Posts

Showing posts from May, 2019

Electronegativity ‍& electropositivity

Electronegativity ‍&  electropositivity ; ; Electronegativity:  দুটি পরমাণুর মাঝে ইলেক্ট্রণ শেয়ারের মাধ্যমে সমযোজী বন্ধন গঠিত হয়। শেয়ারকৃত ইলেক্ট্রণ মেঘকে উভয় পরমাণু নিজের দিকে আকর্ষণ করে। সমযোজী বন্ধনের শেয়ারকৃত ইলেক্ট্রণ মেঘকে নিজের দিকে আকর্ষণ প্রবণতাকে পরমাণুর, মৌলের, ইলেক্ট্রোনেগেটিভিটি, তড়িৎঋণাত্মকতা, বলে।  যার ইলেক্ট্রোনেগেটিভিটি বেশী  সেটি ঋণাত্মক হবে। যার ইলেক্ট্রোনেগেটিভিটি কম  সেটি ধনাত্মক হবে। যার ইলেক্ট্রোনেগেটিভিটি বেশী বন্ধনের শেয়ারকৃত ইলেক্ট্রণ মেঘ তার দিকে সরে থাকে বা তাকে আংশিক ঋণাত্মক চার্জগ্রস্থ, d(-), করে। ফলে বন্ধনের অপরপান্তের পরমাণুটি সমপরিমাণে আংশিক ধনাত্মক,  d(+),  চার্জগ্রস্থ হয়। এতে বন্ধনটি পোলার হয়। বন্ধনটিতে ডাইপোল গঠিত হয়। The term "electronegativity" was introduced by Jöns Jacob Berzelius in 1811, though the concept was known even before that and was studied by many chemists including Avogadro. In spite of its long history, an accurate scale of electronegativity was not developed until 1932, when L...

One of the fundamental problems in physics is "physical quantity decays exponentially". Why? How this explain?

One of the fundamental problems in physics is  the description of irreversible processes, and in particular of their most representative example:  an observable physical quantity that decays exponentially.  The problem originates from the fact that exponential dynamics can be excluded from first principles in leading theoretical models, such as the Hilbert space (HS) formulation of quantum mechanics (QM) For More  https://www.nature.com/articles/srep15816

জৈব রসায়ন শেখার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয় 2 চলমান

Image
জৈব রসায়ন শেখার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয় 2 চলমান জৈব যৌগে ঘন সংকেত থেকে বিস্তৃত সংকেত না লিখে সমাণু সংখ্যা নির্ণয় করা যায় না। বিস্তৃত সংকেত লেখার সময় উপাদান পরমাণুসমূহের যোজনী সংখ্যা, যোজনী বিন্যাস ও অসম্পৃক্ততার মাত্রা জেনে প্রথমে কঙ্কাল কাঠামো অঙ্কন করে তারপর হাইড্রোজেন সংযুক্ত করে বিস্তৃত সংকেতসমূহ তৈরী করতে হয়। এই সংকেতসমূহের সংখ্যাই হবে ঘন সংকেতটির সমাণু সংখ্যা।

জৈব রসায়ন শেখার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয় 2

Image
জৈব রসায়ন শেখার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয় 2 জৈব যৌগের কনডেন্সড (ঘন) সংকেত থেকে বিস্তৃত সংকেত তৈরীর সময় একক বন্ধন, দ্বি-বন্ধন, ত্রিবন্ধনের ও চাক্রিক বিষয়সমূহের উপস্থিতি দেখা জরুরী। এসব বিষয় পূর্ব থেকে অনুমান করার জন্য জৈব রসায়নে “অসম্পৃক্ততার মাত্রা (Degree of Unsaturation) DU or DoU " বা “হাইড্রোজেন ঘাটতি (Hydrogen Deficiency), HD" বা দ্বি-বন্ধন সমতুল (Double Bond Equivalent), DBE, বিষয়ের হিসাব করা হয়।

জৈব রসায়ন শেখার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয় 1

Image
জৈব রসায়ন শেখার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয় 1 জৈব যৌগে                   কার্বন, C, পরমাণুর যোজনী 4  পূরণ থাকবে                   হাইড্রোজেন, H, পরমাণুর যোজনী 1  পূরণ থাকবে                   অক্সিজেন, O, পরমাণুর যোজনী 2 পূরণ থাকবে                   নাইট্রোজেন, N, পরমাণুর যোজনী 3 পূরণ থাকবে                   হ্যালোজেন, X, পরমাণুর যোজনী 1 পূরণ থাকবে কাগজের তলে জৈব যৌগের সংকেত, গাঠণিক সংকেত ও রেখাচিত্র সংকেত লিখতে হয়। গাঠণিক সংকেত লেখার সময় বন্ধনের ক্রম (একক, দ্বি, ত্রি) ও দিক বিণ্যাস (orientation) অত্যান্ত জরুরী।পরমাণুর বন্ধনের দিক বিণ্যাস উক্ত নিয়মসমূহ অনুসরণ করে জৈবযৌগের গাঠণিক সংকেত লিখে তা থেকে সংকেত ও  রেখাচিত্র লিখেতে হয়: যেমন C=C-C-C-O-C=N     এর সংকেত হবে: C5H9NO C-C-C-C-O-C-N এর সংকেত H কতটি? উত্তর ১৩ টি এবং সংকেত হবে: ...
কিছু স্থির তরঙ্গ ১. টানা তারের কম্পন ২. সুরেলী কাঁটার স্পন্দন ৩. স্পিকারের পর্দার কম্পন ৪. শ্রবনের ক্ষেত্রে কানের পর্দার কম্পন ৫. ভোকাল কর্ডের কম্পন ৬. ফ্যানের পাখার ঘূর্ণন ৭. দোলকের দোলন ৮. পরমাণুর কক্ষপথে ইলেক্ট্রণের আবর্তন ৯. অণুতে উপাদান পরমাণুর কম্পন ১০. হৃদয়ের কম্পন ১১. ফুসফুসের স্কুইজিং (সংকোচন প্রসারণ) ১২. ঢোলকের, তবলার পর্দার কম্পন ১৩. স্পিন ১৪. তরঙ্গ গঠণের জন্য উক্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে  শক্তির দরকার কি না?